Summary

Apple iPhone 15 price drops massively in Flipkart Super Value Week Sale. Grab the iPhone 15 at its lowest price with bank offers, exchange deals, and EMI options before iPhone 17 launch.

Article Body

iPhone 15-এর দাম কমল, ফ্লিপকার্ট সেলে মিলছে দারুণ অফার
iPhone 15-এর দাম কমল, ফ্লিপকার্ট সেলে মিলছে দারুণ অফার
অ্যাপলের iPhone 15 এখন অনেকটা সস্তায় পাওয়া যাচ্ছে। যেটা গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে 79,900 টাকায় বাজারে এসেছিল, সেটাই এখন হাজার হাজার টাকা কম দামে বিক্রি হচ্ছে। ফ্লিপকার্টের Super Value Week Sale-এ আইফোন 15-এর দাম নেমে এসেছে এতটাই নিচে যে অনেকের কাছে এটা কেনার সঠিক সময় বলেই মনে হতে পারে। শুধু দাম কমেনি, এর সঙ্গে মিলছে ব্যাঙ্ক অফার আর এক্সচেঞ্জ বোনাসও। ফলে অনেকটা সুবিধাজনক দামে প্রিমিয়াম আইফোন হাতে পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

এটা ঠিক যে নতুন আইফোন 17 আগামী মাসেই লঞ্চ হতে চলেছে। তার আগে আইফোন 15-এর দামে এমন বড় কাটছাঁট বাজার কৌশল হিসেবেই দেখা হচ্ছে। কারণ অ্যাপল সাধারণত পুরনো মডেলের দাম কমিয়ে নতুন মডেলের দিকে আগ্রহ তৈরি করে। অনেকেই ভাবছেন, এখনই কিনবেন, নাকি নতুন মডেলের জন্য অপেক্ষা করবেন।

আইফোন 15-এর নতুন দাম কত হলো?

আইফোন 15 তিনটি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টে আসে- 128GB, 256GB আর 512GB। প্রথমে এর দাম শুরু হয়েছিল 79,900 টাকা থেকে। পরে আইফোন 16 আসার পর অ্যাপল দাম 10,000 টাকা কমিয়ে দেয়, অর্থাৎ নেমে আসে 69,900 টাকায়। এবার আবারও দাম 5,000 টাকা কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন ফ্লিপকার্টে আইফোন 15-এর শুরু দাম দাঁড়িয়েছে 64,900 টাকা।

এর পাশাপাশি ফ্লিপকার্টে মিলছে আরও একটি সুবিধা, ব্যাঙ্ক অফারে সঙ্গে সঙ্গে 3,000 টাকার ডিসকাউন্ট। ফলে কার্যত শুরু দাম নেমে আসছে 61,900 টাকায়। ক্রেতারা চাইলে এখানে নো-কস্ট ইএমআই এবং পুরোনো ফোন এক্সচেঞ্জ অফারের সুবিধাও নিতে পারবেন। সব মিলিয়ে যারা প্রিমিয়াম ফোন নিতে চাইছেন কিন্তু বাজেটের দিকে তাকিয়ে ছিলেন, তাদের জন্য এটি বেশ বড় সুযোগ বলা যায়।

আইফোন 15-এ কী কী ফিচার আছে?

ডিজাইনের দিক থেকে আইফোন 15 দেখতে অনেকটাই প্রিমিয়াম। এতে রয়েছে 6.1-ইঞ্চির সুপার রেটিনা এক্সডিআর ডিসপ্লে, সঙ্গে ডাইনামিক আইল্যান্ড ফিচার। ক্যামেরার দিক থেকে ফোনটিতে পেছনে ডুয়াল-ক্যামেরা সেটআপ দেওয়া হয়েছে, একটি 48 মেগাপিক্সেল প্রাইমারি সেন্সর আর একটি 12 মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড লেন্স। সেলফি আর ভিডিও কলে ব্যবহারকারীদের জন্য সামনে 12 মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা রাখা হয়েছে।

শক্তির দিক থেকেও আইফোন 15 পিছিয়ে নেই। এতে কাজ করছে অ্যাপলের A16 Bionic চিপ, যার সঙ্গে আছে 6GB RAM। ফোনটি আইওএস 17-এ চলে এবং ভবিষ্যতে আইওএস 18-এ আপগ্রেড করা যাবে। এক কথায় বললে, পারফরম্যান্স, ক্যামেরা আর সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে এখনো এটি বাজারে প্রতিদ্বন্দ্বী অনেক স্মার্টফোনকে টেক্কা দিতে পারে।

Comments

TOPICS MENTIONED IN THIS ARTICLE

About the Author(s)